👉 রসায়ন সহ SSC / ৯ম-১০ম শ্রেণির সকল বিষয়ের রিসোর্স

এই অধ্যায় থেকে যত উপায়ে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন হতে পারেঃ

> বিজ্ঞান কী?

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে যে বিশেষ জ্ঞান অর্জন করা হয় তাকে বিজ্ঞান বলে। 


> গবেষণা কী?

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে কোনো কিছু জানার চেষ্টাকে গবেষণা বলে।


> বিজ্ঞানী কী?

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে কোনো কিছু জানার চেষ্টাকে গবেষণা বলে। আর যিনি গবেষণা করেন তাকে বিজ্ঞানী বলে। 


> রসায়ন কী?

বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থের গঠন, ধর্ম ও পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয় তাই রসায়ন। 


> আল-কেমি কাকে বলে?

মধ্যযুগে আরবের রসায়ন চর্চাকে আল-কেমি বলে। Alchemy শব্দ থেকে Chemistry শব্দের উৎপত্তি। 


> রসায়নের জনক কে?

ইবনে হাইয়ান


> আধুনিক রসায়নের জনক কে?

অ্যান্টনি ল্যভয়সিয়ে


> জীব-রাসায়নিক প্রক্রিয়া কী?

জীবদেহে যেসব পরিবর্তন সাধিত হয় তাদের জীব-রাসায়নিক প্রক্রিয়া বলে। 


> জীবচক্র কী?

জীবস্তরের মধ্যে রাসায়নিক দ্রব্যসমূহের চক্রাকার আবর্তনকে জীবচক্র বলে। 


> সার কী?

সার হচ্ছে কার্বন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস ইত্যাদি মৌলের সমন্বয়ে গঠিত রাসায়নিক পদার্থ, যা মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি করে। 


> মরিচা কী?

বিশুদ্ধ লোহা, জলীয় বাষ্প ও বায়ুর অক্সিজেন রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে লোহার যে অক্সাইড গঠন করে তাকে মরিচা বলে। মরিচার সংকেত Fe2O3.nH20


> তেজস্ক্রিয় পদার্থ কী?

যেসব পদার্থ থেকে স্বতস্ফূর্তভাবে বিভিন্ন ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় পদার্থ নির্গমন হয় তাদেরকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ বলে। 


> ট্রিফয়েল কী?

যেসব চিহ্ন দ্বারা ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মিকে (শক্তি) বোঝানো হয় তাকে ট্রিফয়েল বলে। 


> প্রিজারভেটিভস কী?

যেসব রাসায়নিক পদার্থ পরিমিত ব্যবহার করে খাদ্য দ্রব্যকে দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায় তাদের প্রিজারভেটিভস বলে। 


> বিষাক্ত পদার্থ কাকে বলে?

যেসব পদার্থ মানুষ ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর তাদেরকে বিষাক্ত পদার্থ বলে।


> বিষ্ফোরক পদার্থ কাকে বলে?

যেসব পদার্থ নিজে নিজে বিক্রিয়া করে এবং বিস্ফোরণ ঘটাতে সক্ষম তাদেরকে বিষ্ফোরক পদার্থ বলে।


> হাইড্রোকার্বন কী?

কার্বন ও হাইড্রোজেন সমন্বিত যোগকে হাইড্রোজেন বলে। 


> Stoichiometry কী?

রসায়ন বিজ্ঞানে অনু, পরমানু, বিক্রিয়ক, উৎপাদ ইত্যাদির হিসাব-নিকাশকে Stoichiometry বলে। 


> কোয়ান্টাম মেকানিক্স কী?

বিজ্ঞানে যে শাখায় গাণিতিক হিসাব-নিকাশের সাহায্যে পরমানুর গঠন ব্যাখ্যা করা হয় তাকে কোয়ান্টাম মেকানিক্স বলে।


> এছাড়াঃ

মূল বইয়ের ১১ পৃষ্ঠায় রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রীয়ার বিভিন্ন ধাপ গুলো পড়বে। 



👉 রসায়ন সহ SSC / ৯ম-১০ম শ্রেণির সকল বিষয়ের রিসোর্স